এই ই-বুকটিতে এমন কিছু ‘সিক্রেট’ শেয়ার করা হয়েছে যা সাধারণত সফল রেস্টুরেন্ট মালিকরা প্রকাশ করেন না! কাস্টমার ধরে রাখার মানসিকতা, খাবারের মান ঠিক রেখে খরচ কমানো, লোকেশন বাছাইয়ের কৌশল—সব কিছু একদম ডিটেইলস ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সবচেয়ে ভালো লেগেছে যে, এটি শুধু থিওরি নয়, বাস্তব অভিজ্ঞতা ও স্ট্র্যাটেজির মিশ্রণ। যারা সত্যিই সফল হতে চান, তাদের জন্য এটি সেরা গাইড।

অনেক বইতে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার সাধারণ ধারণা দেয়, কিন্তু এই ই-বুকটি একদম হাতে-কলমে শেখার মতো! বিনিয়োগ কোথায় করতে হবে, কীভাবে ফান্ড জোগাড় করা যায়, কাস্টমার ধরে রাখার কৌশল—এসব একদম সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পড়তে পড়তে মনে হয়, যেন একজন অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী পাশে বসে আমাকে পরামর্শ দিচ্ছে! এমন গাইডলাইন পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার।

আমি আগে কখনো ব্যবসা করিনি, তাই রেস্টুরেন্ট খোলার চিন্তা করলেও সাহস পাইনি। কিন্তু এই ই-বুকটি পড়ার পর আমার আত্মবিশ্বাস কয়েক গুণ বেড়ে গেছে! সহজ ভাষায় ব্যবসার প্রতিটি ধাপ ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যা পড়লেই বুঝতে পারবেন। নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এটি সত্যিই আশীর্বাদ! এখন আমি ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছি এবং আমার স্বপ্নের রেস্টুরেন্টের পথে হাঁটছি। এই বইটি পড়া না থাকলে হয়তো এত দূর ভাবতেই পারতাম না!

আমি একজন স্টুডেন্ট, আর সবসময় ভেবেছি যে ব্যবসা শুরু করতে হলে বড় অঙ্কের টাকা দরকার। কিন্তু এই ই-বুক পড়ার পর বুঝলাম, সঠিক কৌশল জানলে মাত্র ২০০০ টাকা দিয়েও ঘরে বসে ক্লাউড কিচেন শুরু করা সম্ভব! বইতে দেওয়া ধাপে ধাপে নির্দেশনা অনুসরণ করে আমি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নিজের ছোট ফুড বিজনেস দাঁড় করিয়েছি। সবচেয়ে ভালো লেগেছে যে, এটি শুধু একটা তত্ত্বগত গাইড নয়—এখানে বাস্তবসম্মত উপায় দেখানো হয়েছে, যা আসলেই কাজ করে! এখন আমি নিজের আয়ে স্বাধীন হতে শুরু করেছি এবং ব্যবসা বড় করার স্বপ্ন দেখছি। যারা কম বাজেটে ব্যবসা শুরু করতে চান, তাদের জন্য এই ই-বুকটা এক কথায় দুর্দান্ত!